Ticker

12/recent/ticker-posts

দম ফাটানো বাংলা জোকস পর্ব -4

কিসের বিরিয়ানি!'

(৬১) এক চরম কিপ্টা লোক সমুদ্রে গোসল করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগল। সে তখন প্রার্থনা করল, 'আমি যদি বেঁচে যাই, তাহলে ১০০০ জন গরিবকে দুই বেলা বিরিয়ানি খাওয়াব।'তখনই এক বড় একটা স্রোত এসে তাকে সাগর তীরে ঠেলে দিল! সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, 'হাহ! কিসের বিরিয়ানি!' তখন আচানক আরেকটা বড় ঢেউ এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল! তখন সে বলতে লাগল, 'আমি বলতে চাচ্ছি কী বিরিয়ানি, চিকেন নাকি কাচ্চি?'


পাওনা টাকা

(৬২) ভিক্ষুক : স্যার, আগে তো দশ টাকা দিতেন। তারপর দিতেন পাঁচ টাকা, এখন দিচ্ছেন এক টাকা।
লোক : আগে অবিবাহিত ছিলাম। এখন বিয়ে করেছি। ক’দিন হলো একটি সন্তানও হয়েছে..
ভিক্ষুক : ছি! ছি! আমার পাওনা টাকায় আপনি সংসার চালাচ্ছেন!


সব ইচ্ছে পূরণ

(৬৩) প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?
প্রেমিক : হ্যাঁ স্যার, নিশ্চয়ই পারবো!
প্রেমিকার বাবা : এতো শিওর হচ্ছো কি করে?
প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!


সাদা চুল

(৬৪) ছেলে : আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন?
মা : ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়।
ছেলে : আচ্ছা, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আরও বেশি সাদা!


চুরি করতে গিয়ে সেলফি

(৬৫) এক চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে পোস্ট দিল, 'এই মাত্র চুরি করতে ডুকলাম।' বাড়ির মালিক চোরের পোস্টে লাইক দিয়ে কমেন্টস করল, 'ভেবো না আমরা ঘুমিয়ে পড়েছি, আমরা সবাই জাগ্রত আছি। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়ে গেছে, তারা গাড়ি নিয়ে আসছে।'বাড়ির মালিকের কমেন্টসে লাইক দিয়ে ইন্সপেক্টর আবুল কমেন্টস দিলেন, 'গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে, আমরা হেঁটে হেঁটে আসতেছি!


চরম কিপ্টা

(৬৬) এক চরম কিপ্টা লোক সমুদ্রে গোসল করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগল। সে তখন প্রার্থনা করল, 'আমি যদি বেঁচে যাই, তাহলে ১০০০ জন গরিবকে দুই বেলা বিরিয়ানি খাওয়াব।'তখনই এক বড় একটা স্রোত এসে তাকে সাগর তীরে ঠেলে দিল! সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, 'হাহ! কিসের বিরিয়ানি!'তখন আচানক আরেকটা বড় ঢেউ এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল! তখন সে বলতে লাগল, 'আমি বলতে চাচ্ছি কী বিরিয়ানি, চিকেন নাকি কাচ্চি?'


ফ্রি খানা

(৬৭) কমিউনিটি সেন্টার দেখে দুই বন্ধু ঢুকে পড়ল ভেতরে। রিলেটিভের অভিনয় করে ফ্রিতে বিয়ে খাওয়ার প্ল্যান। ইচ্ছা করেই দুজন দুই টেবিলে বসল। তারপর শুরু করল নিখুঁত অভিনয়। হঠাৎ একজন আরেকজনকে দেখে চিৎকার করে ওঠল, 'আরে ভাইজান! কী অবস্থা? অবশেষে বিয়েতে আসছেন তাইলে। বিয়েতে না আসলে কিন্তু সত্যিই মাইন্ড করতাম।' রিলেটিভ সাজার অভিনয়টা বেশ নিখুঁতভাবেই হয়েছে। কিন্তু কেন যেন সবাই এই দুজনের দিকে আড়চোখে তাকাচ্ছে। ব্যাপারটা নিয়ে দুই বন্ধু বেশ চিন্তিত! এমন সময় পেছন থেকে একজন ডাক দিয়ে আস্তে করে বলল, 'ভাই, এটা জন্মদিনের পার্টি!'


ভাঙাচুরা গাড়ি

(৬৮) একটা ভাঙাচুরা গাড়ির নিলাম হচ্ছে...
-১০ লাখ!
-২০ লাখ!
-৩০ লাখ!
এক লোক এই গাড়ির ভাঙাচুরা অবস্থা দেখে পাশে দাঁড়ানো আরেক লোককে বলল, 'ভাই! এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?'
লোকটি উত্তর দিল, 'এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এ পর্যন্ত এই গাড়িটা প্রায় আটবার অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে, স্বামীদের কিছু হয় নাই।'


স্মৃতি লোপ

(৬৯) এক বন্ধু বলল, ‘আমার স্মৃতিশক্তি নাকি দিন দিন লোপ পাচ্ছে!’
আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘কে বলেছে তোকে?’
: কে জানি বলল, নাম ভুলে গেছি!
: তো এই কথাটা আমাকে বলে লাভ কী?
: আমি আবার তোকে কী বললাম?
: এই যে এই মাত্র বললি, দিন দিন নাকি তোর স্মৃতিশক্তি তোর সঙ্গে কাবাডি খেলছে!


কিন্তু কী করমু তুই তো আমার পুলা !

(৭০) ....এক বাচ্চা তার আম্মুকে বললো ,আম্মু আমি হলাম কী করে ?
আম্মু বললো ,আমি একটি ফুলের টবে কিছু মাটি দিয়ে বাসার পেছনে রেখে আসছি, তারপর কিছুদিন পর তুমি হইছো 
..তখন বাচ্চাটিও কিছু মাটি দিয়ে ফুলের টব বাসার পেছনে রেখে আসলো...কয়েক দিন পর গিয়ে দেখলো সেখানে একটা ব্যাঙ বসে আছে..তখন বাচ্চাটি বললো মনডা চাইতাছে তুরে আছাড় দিয়া মাইরা লাই,কিন্তু কী করমু তুই তো আমার পুলা !

ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন

(৭১) স্বামী : জানো, আমি আজ ভয়ংকর একটা দুঃস্বপ্ন দেখলাম। 
স্ত্রী : কী দেখেছ?
স্বামী : দেখেছি তোমাকে নিয়ে আমি শপিংয়ে গেলাম!


জানালা খুলতে পারছে না

(৭২) এক লোক হোটেলের ম্যানেজারকে গিয়ে বলল,
লোক :- ম্যানেজার সাহেব যলদি আসুন আমার স্ত্রী রাগ করে জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে চাইছে।
ম্যানেজার :- তো আমি কি করতে পারি?
লোক :- আরে শালা, আমার স্ত্রী জানালা খুলতে পারছে না।


মেয়ে ইভটিজার

(৭৩) মেয়ে: হাই ভাইয়ু!
বল্টু: কে আপনি?
মেয়ে: ইভটিজার !!
বল্টু: কেমনে সম্ভব ?
মেয়ে: অসম্ভবকে সম্ভব করাই এই angel arorar কাজ.....
বল্টু: আপনার বাপ-ভাই নেই?
মেয়ে: আছে ত.....মাগার বাসায় রান্না করার জন্য কোন কাজের পুলা নাই.....(বল্টু অজ্ঞান)


ফেবু ফ্রেন্ড

(৭৪) হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্তী গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই তিনি অবাক, এক কাজের বুয়া টাইপের মহিলা দাড়ায় আছে দরজায়। 
গৃহকর্তীঃ কে আপনি..?
মহিলাঃ আপা, আমি আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট এর সুমাইয়া কুলসুম। গত কালকে আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন না, যে আপনার বাসার কাজের বুয়া চলে গেছে, তাই সেটা দেখার পর আমি আমার আগের বাড়ির কাজ ছেড়ে আপনার বাড়ি চলে আইলাম। কারণ হাজার হলেও আপনি আমার ফ্রেন্ড। এখন থেকে আমি আপনার বাড়িতেই কাজ করুম। আর একসাথে ফেসবুক ইউজ করুম। রাজি আছেন তো..?
গৃহকর্তীঃ বাসার ঠিকানা কথায় পাইলা..?
মহিলাঃ জি আপা, আপনার ছেলে দিছে, ও আবার আমার মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড


শিক্ষক এবং ছাত্র

(৭৫) শিক্ষক: মশা মাছি অনেক রোগ ছড়ায়, তাদের বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে।
ছাত্র: হা হা হা হি হি হি হি হি হি…..
শিক্ষক: হাসির কি হলো?
ছাত্র: স্যার এতো ছোট বেলুন বানাবেন ক্যামনে!!!


‘হাসিনা-খালেদা জিন্দাবাদ।

(৭৬) এক লোক একটি মাছ ধরল। বাসায় এসে পানি গরম করার জন্য পানির কল ছাড়ল, পানি নাই..চিন্তা করল, ভেজে খাবে। চুলা জ্বালাতে গেল, গ্যাস নাই...ভাবল, তাহলে ওভেনে রান্না করবে, দেখে কারেন্ট নাই...তখন ভেবে দেখল, তাহলে মাছ দিয়ে আর কী হবে। সে নদীতে গিয়ে ছেড়ে দিল মাছটাকে। পানিতে পড়েই মাছটা চেঁচিয়ে উঠল, ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’, ‘হাসিনা-খালেদা জিন্দাবাদ। 


সাকিব খান আপনি কি মুরগী খান

(৭৭) একদিন সাকিব খান এর অফিসিয়াল হোটেলে গিয়ে বললেন "ভালো পোলাও আনো তো "|
ওয়েটার: স্যার , আপনি কি মুরগি খান ?. . .
সাকিব খান: What ! আমি সাকিব খান|


কৃষকের ইন্টারভিউ

(৭৮) ::কৃষকের ইন্টারভিউ:::
উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??
কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালোটারে...
কৃষকঃ ঘাস...
উপস্থাপকঃ আর সাদা??
কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...
উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??
কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??
উপস্থাপকঃ সাদা...
কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।
উপস্থাপকঃ আর কালোটা?
কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি...
উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?
কৃষকঃ কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালো...
কৃষকঃ পানি দিয়া।
উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??
কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই...
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত): হা...!! সব কিছু যখন একই রকম করস তাইলে বার বার জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”???
কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...
উপস্থাপকঃ ও!! আর কালোটা??
কৃষকঃ ওইটাও আমার ! ! ! ! ! !


মেডিক্যালে ভর্তি

(৭৯) মেডিক্যালে ভর্তি
প্রথম বন্ধু : দোস্ত, আমার গার্লফ্রেন্ড তো মেডিক্যালে ভর্তি হইছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : কী বলিস! ও না মানবিক বিভাগে পড়ত?
প্রথম বন্ধু : দূর! গাড়ি থেকে পড়ে গিয়ে পা ভাঙছে, তাই চিকিৎসার জন্য মেডিক্যালে ভর্তি হইছে!


প্রতিশ্রতির বহর

(৮০) চেয়ারম্যান: আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দিব। 
জনৈক ব্যাক্তি: এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে? 
চেয়ারম্যান: ...প্রথমে খাল করব তারপর ব্রিজ করব!


Post a Comment

0 Comments