Ticker

12/recent/ticker-posts

মজার জোকস পর্ব -7

 

আমি খাইয়ালাইছি

(১২১) স্যারঃ ওই আবুইল্লা তোর হোমওয়ার্ক কই..?
আবুলঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমাদের বাড়ির কুত্তাটা খায়া ফেলছে তাই আনতে পারি নাই।
স্যার আবুলকে বসিয়ে দিল। এটা দেখে বল্টুও স্যারের হাত থেকে বাঁচার জন্য বুদ্ধি করলো
স্যারঃ ওই বল্টু তোর হোমওয়ার্ক কই..?
বল্টুঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমি খায়া ফেলছি।
স্যারঃ কি !! তুই খাইছস কেন..?
বল্টুঃ কি করমু স্যার,
আমগো বাড়িতেতো কুত্তা নাই।

শুভ কাজের আগে মিষ্টি মুখ

(১২২) বল্টু আর তার স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়ার পর-
বল্টুর স্ত্রী : এবার কিন্তু আমি তোমাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হবো!
বল্টু : এই নাও চকোলেট খাও।
বল্টুর স্ত্রী : থাক থাক, আর রাগ ভাঙাতে হবে না।
বল্টু: না রে পাগলি, শুভ কাজের আগে একটু মিষ্টি মুখ করতে হয়!

লোডশেডিং চলতাসে

(১২৩) এক পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল। তা দেখে ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, ওই পাগল, তুই ঝুলিস কেন?
পাগল : আমি তো বাল্ব!
ডাক্তার : তাহলে তুই জ্বলিস না কেন?
পাগল : (মুচকি হেসে) আরে পাগলের পাগল, তুই কোন্ দেশে আছস? ভুইলা গেছস এইটা বাংলাদেশ! এখন লোডশেডিং চলতাসে, তাই জ্বলতে পারতাছি নারে ভাই!!

মস্তিষ্ক-বিকৃতি

(১২৪) অপু ও নাছের দুই বন্ধু। একই অফিসে চাকরি করে।
অপু : দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের : হুম্! আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস : এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, 'স্যার, আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।'
বস ভ্রু কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, 'অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক-বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।'
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস : সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু : কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?

এনিম্যাল ফার্ম

(১২৫) এক তরুণ 'এনিম্যাল ফার্মে' চাকরি পেয়ে কাজে যোগ দিল। কিন্তু কিছুদিন পরেই সে ফিরে এলো।
- কিরে, ফিরে এলি যে?
- না, আসলে প্রথম দিন আমাদের ফার্মে যখন একটা মুরগি মারা গেল, আমরা সেই রাতে চিকেন রোস্ট খেলাম। যখন একটা ছাগল মারা গেল, তখন খাসির রেজালা খেলাম। কিন্তু যখন ম্যানেজার মারা গেল, তখন আর ঝুঁকি নিলাম না!

দেয়াশলাই টেষ্ট

(১২৬) মা : কিরে হাবু, তোকে না বলেছি দোকান থেকে দেয়াশলাই কেনার আগে জ্বলে কিনা টেস্ট করে নিবি। এখনতো একটা কাঠিও জ্বলছে না।
হাবু : কিন্তু মা, আমি তো দেয়াশলাই কেনার আগে প্রত্যেকটা কাঠি টেস্ট করে দেখেছি!

মা বাবা বাড়িতে নেই

(১২৭) স্যার : এই যে পিন্টু, কদিন ধরে স্কুলে যাচ্ছোনা, কী ব্যাপার তোমার?
পিন্টু : মা বাবা বাড়িতে নেই স্যার।
স্যার : কোথায় গেছেন?
পিন্টু : বাবা জেলে, আর মা হাসপাতালে!
স্যার : খুবই দুঃখের ব্যাপার।
পিন্টু : না স্যার। আসলে, আমার মা ডাক্তার আর বাবা পুলিশ!

দুই ছাত্র মারামারি করছে

(১২৮) দুই ছাত্র মারামারি করছে-
শিক্ষক :এই তোরা মারামারি করছিস কেন?
১ম ছাত্র :স্যার, ও আমার গার্লফ্রেন্ডকে কিস করেছে!
শিক্ষক : তোর গার্লফ্রেন্ডটা কে??
১ম ছাত্র :আপনার মেয়ে!
শিক্ষক : থামলি কেন? মার শালাকে!

ডাক্তারের চেম্বারে

(১২৯) ডাক্তারের চেম্বারে-
মেয়ে : বাইরে আমার বয়ফ্রেন্ড আছে ওকে ভিতরে আসতে বলি।
ডাক্তার : আপনি ভয় পাবেন না। আমি খুব ভদ্র মানুষ।
মেয়ে : না ডাক্তার সাহেব আপনি বুঝতে পারেননি। বাইরে আপনার নার্স আছে। আর আমার বয়ফ্রেন্ড ভদ্র মানুষ না!

ঈদের কেনাকাটা

(১৩০) বিচারক : আপনার অপরাধ?
অভিযুক্ত ব্যক্তি : আমি আমার ঈদের কেনাকাটা একটু আগেভাগে সেরে ফেলতে চেয়েছিলাম।
বিচারক : কতখানি আগে?
অভিযুক্ত ব্যক্তি : দোকান খোলার আগে স্যার!

আজকে কি ঈদ?

(১৩১) পল্টু: মা মা, আজকে কি ঈদ?
মা: না তো, কেন বাবা?
পল্টু : তাহলে যে ছাদের ওপর বাবাকে খালামনির সঙ্গে কোলাকুলি করতে দেখলাম!

থ্রিপিস

(১৩২) হাসান : দোস্ত এবার ঈদে কী কী কেনাকাটা করলি?
সাদিক : কী আর কিনব রে দোস্ত? থ্রিপিস কিনলাম!
হাসান : থ্রিপিস? তুই কি মাইয়া মানুষ?
সাদিক : আরে নেগেটিভ ভাবিস ক্যান? থ্রিপিস কি শুধু মাইয়াদের হয় নাকি? আমাদের হতে পারে না? হাসান : কিভাবে?
সাদিক : আরে পাঞ্জাবি, পাজামা, টুপি= থ্রিপিসই তো নাকি?

অ- তে অজগর

(১৩৩) আবুলের মেয়ে পড়ছে- `অ- তে অজগরটি আসছে তেড়ে। আ- তে আমটি আমি খাবো পেড়ে।`
তখন আবুলের বৌ বললো- `মেয়েটা পুরো তার বাপের মতো হইছে। দেখছে অজগর আসছে। তারপরও আম খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না!

«বল্টুর Tense/কাল শেখা»

(১৩৪) ম্যাডাম ক্লাশে *কাল/Tense পড়াচ্ছে ।
ম্যাডাম : কাল ৩ প্রকার - অতীত , বর্তমান , ভবিষৎ কাল । উদাহরন হিসেবে মনে করো -আমি সুন্দরি ছিলাম , সুন্দরি আছি , সুন্দরি থাকবো ।
এখন তোমরা কেউ ৩ প্রকার কালের উদাহরন দিতে পারবে ?
বল্টু : ম্যাডাম আমি পারবো ।
ম্যাডাম : ওকে ফাইন বলো ।
বল্টু : আপনার ধারনা ভুল ছিলো , ভুল আছে , ভুল থাকবে ।

অরে কেউ মাইরালা

(১৩৫) একদিন এক চীনা লোক, এক অস্ট্রেলিয়ান লোক, আর আমাদের বল্টু জাহাজে চরে যাচ্ছিল। হটাৎ চীনা লোকটি একটি i-phone পানিতে ফেলে দিলেন। এই দেখে বল্টু বলল - "হায়রে দাদা এত দামি ফোনটা পানিতে ফেলে দিলেন..?"
চীনা : ধুত, হেটা কোনো ব্যাপার হলো, হেগুলোটো হামাদের ডেশে বহুট আশে।
একটু পরে অস্ট্রেলিয়ান লোকটি কয়েকটি টাকার বান্ডেল পানিতে ফেলল। এই দেখে বল্টু বলল..."হায়রে দাদা এত গুলা টাকা জলে ফেলে দিলেন..?"
অস্ট্রেলিয়ান : এঠা কোন ব্যাপার হোলো, এগুলোটো হামার দেশে বহুত আছে।
সব শেষে বল্টু পাশে দাড়িয়ে থাকা একটি বাচ্চাকে টেনে পানিতে ফেলে দিলেন।
এই দেখে লোক দুটি বলল..."দাদা হেকি করলেন বাচ্চাটাকে পানিতে ফেলে ডিলেন..?"
বল্টু : ধুর, এটা কোনো ব্যাপার হলো, এগুলোতো আমাদের দেশে অনেক আছে।
এর পর জাহাজ থেকে নেমে বল্টু নদীর পার দিয়ে হাটছে।এমন সময় জল থেকে বাচ্চাটি উঠে এসে বলল,
বাবা টাকা গুলো পেয়েছি, আর ফোনটা ভারীতো তাই ডুবে গেছে।

এক মহিলা স্বামীর সাথে ঝগড়া করার পর

(১৩৬) এক মহিলা স্বামীর সাথে ঝগড়া করার পর, চলে যাচ্ছে...
Hus:এত রাত্রে কোথায় যাচ্ছো?
Wif: মরতে যাচ্ছি !
Hus:তো এত ম্যাকআপ পড়ে কেন?
Wif:কাল সকালে খবরের কাগজে আমার ছবি বের হবে না তাই....

শশুরবাড়িতে নতুন বউ কে শাশুড়ি বলছে

(১৩৭) শশুরবাড়িতে নতুন বউ কে শাশুড়ি বলছে, মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি,আমাকে তুমি মা ডাকবে... .
নতুন বউ: আচ্ছা মা।
সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে
কলিংবেল এর শব্দ শাশুরিঃএই কে এলো??
নতুন বউঃ মা! মা!! ভাইয়া আসছে......

আমি মদন হয় নাই কারন আমি আসিই নাই

(১৩৮) একদিন এক ছেলের ফোন এ হঠাত একটা কল আসলো, ঐ পাস থেকে একটা তরুনী অনেকসুন্দর একটা গলার
শব্দ শুনা গেল তরুনী বলল, আমি আপনাকে অনেক পছন্দ করি আপনার সাতে দেখা করার জন্য আমার মাথা নষ্ট হয়ে আসে, আপনে যদি আমার সাতে দেখা করতে চান তা হলে আমার বাসায় তারাতারী আসেন আমি বাসায় একলা, তরুনীতা ঠিকানা দিল আর বলল আমার বাসা ২০ তলের উপরে কোন লিফট নেই... আসবা তো JAAAAAAAAAAAAAA­ N???.
JAAN শুনে ছেলেটা তারাতারি ওই খানে গেল দেখলো লিখা আছে তোমাকে মদন বানানো হইসে,
ছেলেটা ও নিচে লিখে দিলো, আমি মদন হয় নাই কারন আমি আসিই নাই।

ভবিষ্যতে কে কি হতে চায়

(১৩৯) শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন ভবিষ্যতে কে কি হতে চায়
রানা; আমি পাইলট হতে চাই।
সুমিত; আমি ডাক্তার হতে চাই।
দীপা; আমি একজন ভালো মা হতে চাই।
সুমন; আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।

তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।

(১৪০) প্রেমিকাঃ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিকঃ সত্যি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ। প্রেমিকঃ তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ।
প্রেমিকঃ স্টার প্লাস?
প্রেমিকাঃ মুখ সামলে কথা বল!

Post a Comment

0 Comments