Ticker

12/recent/ticker-posts

মজার জোকস পর্ব 9


 

কবে আপনি মেহেদী লাগাবেন?????

(১৬১) এক মেয়ে পুলিশ স্টেশন-এ গিয়েছে মামলা করতে
পুলিশ অফিসার : ম্যাডাম আপনার PROBLEM টা কি???
মেয়ে : এক লোক আমায় RAPE করেছে.
অফিসার : RAPE করার সময় আপনি বাঁধা দিলেন না কেন???
মেয়ে : কি করে দেব আমার দুইহাতে- তো মেহেদী লাগানো ছিল....!!!!!!!
অফিসার কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বলল, আবার কবে আপনি মেহেদী লাগাবেন?????

মামুনি কে বল Complan খাওয়াতে

(১৬২) একটা মেয়ে ফ্যানের সাথে ওড়না ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস নিচ্ছিল ৷ কাশেম সেটা জানালা দিয়ে দেখে চিত্কার করে বলল
"শুধু ঝুলে থাকলেই লম্বা হওয়া যায়না , মামুনি কে বল Complan খাওয়াতে ৷

সিনেমা হলে পেপসির বোতলে

(১৬৩) আবুল সিনেমা হলে সিনেমা দেখছে। আবুলের পাশের সিটে বসেছে এক বুড়ো। ঐ বুড়োর হাতে একটা ছোট পেপসির বোতল। বুড়ো ৫ মিনিট পরপর বোতলে চুমুক দিচ্ছে। সিনেমায় দুর্দান্ত এ্যাকশন চলছে। কিন্তু একটু পরপর বুড়ো পেপসির বোতলে চুমুক দেওয়ায় আবুলের খুব ডিসটার্ব হচ্ছে। এভাবে অনেকক্ষণ চলার পরে আবুল বিরক্ত হয়ে বুড়োর হাত থেকে পেপসির বোতলটা কেড়ে নিয়ে বললঃ এটুকু খেতে এতবার চুমুক দিতে হয়?
এই দেখেন,কিভাবে খেতে হয় !! এই বলে সে এক চুমুকে বোতলের বাকি পেপসি টুকু খেয়ে ফেলল। বুড়ো ভীষণ অবাক হয়ে বলল ↓↓↓
একি করলে বাবা !!
আমিতো পেপসি খাচ্ছিলাম না !!
ঐ বোতলে একটু পর পর পানের পিক ফেলছিলাম !!

টিফিন খেয়ে ফেলেছি

(১৬৪) স্কুলের এক টিচার টিফিন টাইমে তারএকস্টুডেন্ট বল্টুর টিফিন খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার টিফিন খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু বাসায় গিয়ে তোমার মা-কে বলব না।
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার কথা বলবনা। বলব একটা কুত্তা আমার টিফিন খেয়েফেলেছে!!

টর্চলাইট জ্বালাইয়া খুজতেসে!!

(১৬৫) রাতের বেলা চান্দু ঘুমাতে গেলো!! মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে সে মশারি টানালো!! কিন্তু ভুলক্রমে একখানা জোনাকি পোকা মশার ভিতর ঢুকে পড়ল!! বাতি নিভানোর পরে চান্দু যখন জোনাকিটা দেখিল তখন হাহাকার করে উঠে বললঃ . . . . . "হায় হায়!! মশা তো আমারে টর্চলাইট জ্বালাইয়া খুজতেসে!! আমি এখন কই যাই??"

আমরা ইস্ত্রি করি কেন?

(১৬৬) এক দুষ্টু পিচ্চি ছেলে এসে তার মাকে বললঃ আমরা ইস্ত্রি করিকেন?
মাঃ কোঁচকানো জিনিস প্লেইন করার জন্য। একটু পরে পিচ্চির দাদীর রুম থেকে ভয়ংকর একটা চিৎকার শোনা গেল !! পিচ্চির মা রান্নাঘর থেকে বললঃ কি হয়েছে ??
পিচ্চি উত্তর দিল ↓↓↓
দাদীর গাল দুটো ইস্ত্রি করছি !!!

এই জন্যই মানুষ তোমারে নিয়া জোকস বানায়!

(১৬৭) আবুল সাহেবের ছেলে তাকে বলছেঃ আচ্ছা বাবা ধর, তুমি সকালে হাঁটতে বের হয়েছ, পার্কের নির্জন রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছ. . .
এমন সময় তুমি দেখলে রাস্তার মাঝে একটা চকচকে নতুন একশ টাকার নোট, একটা পুরনো পাঁচশ টাকার নোট আর একটা আরও পুরনো এক হাজার নোট পড়ে রয়েছে, তুমি কোনটা তুলে নেবে??
আবুল সাহেবঃ উম্ম্ম. . . . .
এক হাজার টাকার নোট, পুরনো হলেও টাকা তো টাকাই!!
ছেলেঃ এই জন্যই মানুষ তোমারে নিয়া জোকস বানায়! তিনটাই তো নিতে পার!

তুই যদি ৬টা বলতি তাহলে একটা জোকস হত..

(১৬৮) ছেলে: তুমি খালি পেটে কয়টা আপেল খেতে পারবে??
মেয়ে : ৬টা
ছেলে : তুমি একটার বেশি খেতে পারবে না, কারন একটা আপেল খেয়ে ফেলার পর তোমার পেট তো আর খালি থাকবেন না.
মেয়ে : ওয়াও!! খুব সুন্দর জোকস.
আমি কাল আমার বান্ধবিকে এটা বলব.
মেয়ে তারপর দিন তার বান্ধবি কে বলতেছে-
মেয়ে : তুই খালি পেটে কয়টা আপেল খেতে পারবি??
বান্ধবি: ১০টা.
মেয়ে : ধুৎ, তুই যদি ৬টা বলতি তাহলে একটা জোকস হত..

একটি গাড়ি খুব ধীর গতিতে চলছে

(১৬৯) হাইওয়েতে একটি গাড়ি খুব ধীর গতিতে চলছে দেখে হাইওয়ে পুলিশ আটকালো । এভাবে চললে পিছনের গাড়ির ধাক্কা খেয়ে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে ।
পুলিশ বললো-“আপনি মাত্র ১৫ কিলোমিটার গতিবেগে গাড়ি কেন চালাচ্ছেন?”
লোক-“হাইওয়ের শুরুতেই গতিসীমা লেখা ছিলো ১৫ ।”
পুলিশ বললো-“ওটা গতিসীমা নয়, ওটা হাইওয়ের নাম্বার…অর্থাৎ এটা ১৫ নাম্বার হাইওয়ে ।”
লোক- “ওহ ! তাহলে তো ভুল হয়ে গেছে । আচ্ছা, এখন থেকে আমি স্বাভাবিক গতিতে চালাবো ।”
পুলিশ বললো- “আপনার গাড়ির পিছনের সিটে দু’জনকে দেখতে পাচ্ছি, তারা শূণ্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে… অল্প অল্প কাঁপছে…মনে হচ্ছে খুব শক্ পেয়েছে… কী ব্যাপার ?”
লোক-“না মানে…
একটু আগে ৩১০ নাম্বার হাইওয়ে পার হয়ে আসলাম তো…”

যখন ঘুমাবে তখন বাজাবো

(১৭০) ছেলেঃ বাবা আমাকে ১টা ঢোল কিনে ডিবে
বাবাঃ না, তুমি সবসময় ঢোল বাজিয়ে বিরক্ত করবে
ছেলেঃ সব সময় বাজাব না সবাই যখন ঘুমাবে তখন বাজাব

সেজন্যইতো বাবা আমাকে...!!!

(১৭১) মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে।
বলল - কিরে কাঁদিস কেন?
ছেলে- বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যাথা পেয়েছে।
মা- তো এতে কাদার কি আছে? বাবা বড় মানুষ না, এটুকু ব্যাথায় তার কিছু হয়?
ছেলে- আমিতো প্রথমে হেসেইছিলাম... সেজন্যইতো বাবা আমাকে...!!!

মানসিক হাসপাতালের এক রোগী

(১৭২) মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন। চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী: হু।
ডাক্তার: কাকে লিখছেন?
রোগী: নিজেকে।
ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দুদিনবাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!

জীবনে প্রথম জেব্রাকে দেখে এক ঘোড়া প্রশ্ন করল

(১৭৩) জীবনে প্রথম জেব্রাকে দেখে এক ঘোড়া প্রশ্ন করল আরেক ঘোড়াকে, ‘ওটা আবার কে?’ ওটাও ঘোড়া। জেলখানায় ছিল নিশ্চয়ই। মনে হয় পালিয়েছে, তবে পোশাক পাল্টানোর সময় পায়নি এখনো।’

চাঁপা বাজের চাঁপা বাজি

(১৭৪) ১মঃ চাঁপাবাজ আমার দাদুর অনেক গুলো গরু ছিল যা চড়াইতে ৩-৪ টা মাঠের দরকার পরত..…
২য়ঃ চাঁপাবাজ আমার দাদু বাঁশ দিয়ে মেঘ সরিয়ে রোদে ধান শুকাত
১মঃ চাঁপাবাজ তুই মিথ্যা কথা বলতেছ, তোর দাদু এত বড় লম্বা বাঁশ কোথায় রাখতরে?
২য়ঃ চাঁপাবাজ কেন? তোর দাদুর গোয়ালে...

ছোট বউয়ের সাথে প্রেম করে বড় বউকে বিয়ে

(১৭৫) এক কৃষকের দুই বউ। পাশের বাড়ির এক যুবক দুই বউয়ের প্রেমে পড়ে গেল। বড় বউয়ের কাছে প্রেম নিবেদন করতেই বড় বউ তাকে ঝাঁটাপেটা করে তাড়ালো। এরপর সে ছোট বউকে প্রেম নিবেদন করলো। ছোট বউসঙ্গে সঙ্গে রাজি। চলতে লাগলো তাদের গোপন অভিসার। পাড়াপড়শী রাও জেনে গেল ব্যাপারটা। তো একদিন কৃষকটা মারা গেল। আর যুবকটি বিয়ে করে ফেললো বড় বউকে। সবাই অবাক। ছোট বউয়ের সাথে প্রেম করে বড় বউকে বিয়ে করার কারন জিজ্ঞাসা করলো সবাই। তখন যুবক বিজ্ঞের মতো সবাইকে জানালো— "পরপুরুষ কে ঝাটা মারতে পারে এমন বউই তো দরকার।"

তবুও তোমাকে পেতনীর মত লাগতাছে।

(১৭৬) ছেলেঃ তুমি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পড়েছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ লিপস্টিক এবং মেকআপও অনেক ভাল করেছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ অনেক জমকালো গয়নাও পড়েছ সুন্দর করে
মেয়েঃ (একটু ভাব নিয়ে) ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছেলেঃ তবুও তোমাকে পেতনীর মত লাগতাছে।

গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে

(১৭৭) এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ, তাদের পাশের বাসায় দিন-রাত হাসির শব্দ শোনা যায়। একদিন ঐ স্বামী পাশের বাসার ভদ্রলোকের কাছে জানতে চাইলোঃ আচ্ছা ভাই, আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করে। আর আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ পাই। আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন, বলুন তো?
ভদ্রলোক রেগে বললেনঃ কে বলেছে আমরা সুখে আছি? কে বলেছে ঝগড়া করিনা?
- ইয়ে মানে . . . তাহলে যে আপনার... বাসা থেকে সবসময় হাসা- হাসির আওয়াজ আসে?
- আরে ধুর মিয়া, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে!
আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায়, আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।
. আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে, আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি !!!

নিজেরে বিল গেটস মনে হয়

(১৭৮) কিরে দোস্ত সারাদিন সারারাত বিল গেটস এর বাড়ির সামনে কান পায়তা বইসা থাকস, ঘটনা কি?
অপর কুকুরঃ দোস্ত আর বলিস না...
বিল গেটস এর পোলা একটা অপদার্থ...
সে যখন তার পোলারে কুত্তার বাচ্চা কইয়া গালি দেয়....
কি যে শান্তি লাগে!!!! নিজেরে বিল গেটস মনে হয়...অছাম ফিলিংস.... :

বল্টু - আম্পায়ার

(১৭৯) বল্টু গেলো ক্রিকেট খেলায় আম্পায়ারিং করতে । খেলা শুরু হলো........
বোলিং বল করলো ব্যাটিংয়ের ব্যাটে না লেগে বলটি লাগলো ব্যাটিংয়ের রানে । এদিকে আম্পায়ার আউট দিয়ে দিলো ।
আম্পায়ারের কাছে আউটের কারন জানতে চাইলে সে বললো ,
রানে লেগেছে তাই রান আউট হইছে ।

একটি মুরগি চুরি

(১৮০) গির্জায় কনফেশন চলছে—
: ফাদার, আমি একটি মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন?
: না, এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো।
: ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না।
: সে ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলে।
মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলেগেল। ওদিকে পাদ্রি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই।

Post a Comment

0 Comments